১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার নেপথ্যে তৎকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশের দূতাবাস প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ (সদর) আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশা।
- বিহারে পুলিশ হেফাজতে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু : থানায় আগুন উত্তেজিত জনতার
- * * * *
- দেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- * * * *
- নটর ডেমে একাদশে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫ মে
- * * * *
- ফরিদপুরে ৬ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- * * * *
- শিল্পী সমিতির সদস্যপদ বাতিল হতে পারে নিপুণের
- * * * *
বঙ্গবন্ধু হত্যা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থাকা কুশীলবদের খুঁজে বের করতে স্বাধীন কমিশন গঠনের নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করা ছিলো সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি বলেছেন, জিয়াউর রহমান যে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন তা প্রমাণের জন্য রকেট সায়েন্স লাগে না। তার কর্মকান্ডই প্রমাণ করে তিনি এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, মারা না গেলে জিয়াউর রহমান এই মামলার আসামি হতেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদের খোঁজার বিষয়ে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি। আইনমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ হয়তো এই কমিশন চালু করা যাবে।
‘তোরা কী চাস? কোথায় নিয়ে যাবি আমাকে? অ্যাই বেয়াদবি করছিস কেন?’ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে নিহত হবার পূর্বে হামলাকারি সেনাসদস্যদের উদ্দেশে এ কথা বলেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।